১.১.২৪

Mahabharat actress Rupa Ganguly biography. রূপা গাঙ্গুলীর জীবনী।

 

রূপা গাঙ্গুলী
রূপা গাঙ্গুলী 

বাংলা ও হিন্দি চলচিত্র জগতের অতি পরিচিত নাম হল রূপা গাঙ্গুলী। বি আর চোপড়া পরিচালিত মহাভারতে তিনি দ্রৌপদীর ভূমিকায়অভিনয় করেছেন। সেখান থেকেই তিনি দর্শক মহলে পরিচিতি
 লাভ করেন।এছাড়াও তিনি বাংলা, তামিল,ও ওড়িয়া ভাষায় বিভিন্ন চলচিত্র অভিনয় করেছেন।

পিতা মাতা ও বাল্য জীবন;

রূপা গাঙ্গুলীর বাবার নাম হল সমরেন্দ্র নাথ গাঙ্গুলী ও মা হলেন যুথিকা গাঙ্গুলী । তিনি কলকাতার বেলতলা গার্লস স্কুল থেকে মাধ্যমিক পাস করেন। তারপর যোধপুর গার্লস হাই স্কুল থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন । তিনি যোগমায়া দেবী কলেজ থেকে স্নাতক পাস করেন। 

জন্মস্থান ও বর্তমান ঠিকানা ;

রূপা গাঙ্গুলী ২৫ শে নভেম্বের ১৯৬৬ সালে কলকাতায় জন্ম গ্রহণ করেন। বর্তমানে তিনি কলকাতায় থাকেন। তার বর্তমান বয়স হল ৫৭ বছর। 

প্রেম ও বিবাহ ;

রূপা গাঙ্গুলীর সাথে ১৯৯২ সালে ধ্রুব মুখার্জীর বিবাহ হয়। ২০০৬ সালে ধ্রুব মুখার্জীর সাথে তার বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায় । তাদের একজন সন্তান আছে তার নাম হল আকাশ মুখার্জী । পরে তিনি গায়ক দিব্যেন্দু মুখেরজীর সঙ্গে লিভ ইন এ থাকতেন । 

রূপা গাঙ্গুলী
রূপা গাঙ্গুলী 
কর্ম জীবন ;

রূপা গাঙ্গুলী কখনোই অভিনেত্রী হতে চায়নি। তিনি একদিন একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন।  যেখানে বিজয় চ্যাটার্জীর সাথে তার পরিচয় হয় । যিনি রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরের বাংলা ছোট গল্প দেনা পাওনা অবলম্বলে হিন্দি শর্টস ফিল্ম নিরুপমা করতে চাইছিলেন। এই সিনেমাতে তিনি রূপা গাঙ্গুলীকে অভিনয় করার প্রস্তাব দেন । প্রথমে তিনি সহমত না হলেও পরে তিনি মত দেন। সেখান থেকেই তার অভিনয় জীবন শুরু হয়। বি আর চোপড়ার মহাভারতে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি ভারতে পরিচিতি লাভ করেন। তিনি পেয়ার কা দেবতা, সৌগন্ধ, কামাল কি মত সহ অনন্য অনেক হিন্দি ছবিতে কাজ করেছেন। তিনি যেসব বাংলা ছবিতে কাজ করেছেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল প্রতীক, জননী, পদ্মা নদীর মাঝি, রাজার রাজা,বাড়িওয়ালী ইত্যাদি। তিনি যেসব বাংলা সিরিয়ালে কাজ করেছেন তার মধ্যে অন্যতম হল মুক্তবন্ধা, ওগো প্রিয়তমা , জন্মভূমি, করি দিয়ে কিনলাম, মেয়েবেলা ইত্যাদি। তিনি গণদেবতা , মহাভারত, চন্দ্রকান্তা , সাহেব বিবি গোলাম, সহ নানা হিন্দি সিরিয়ালে অভিনয় করেছেন। এছাড়াও তিনি তামিল, ওড়িয়া, কন্নড় ও ইংলিশ চলচিত্রেও কাজ করেছেন। তিনি ২০১৬ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত রাজ্য সভার মনোনীত সদস্য ছিলেন। 

পুরস্কার ;

তার এই ব্যাপক কাজের জন্য তিনি তিনবার কলাকার পুরস্কার, দুই বার ভারতীয় টেলি পুরস্কার ও একবার জাতীয় চলচিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। এছাড়াও তিনি আরও অনেক পুরস্কার পেয়েছেন। 



৩১.১২.২৩

Tollywood actress Manali Dey lifestyle & biography. মানালি দে লাইফস্টাইল ।

মানালি দে
মানালি দে 


 বাংলা বিনোদন জগতের একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় অভিনেত্রী হল মানালি দে । মানালি দে একাধিক বাংলা চলচিত্র ও সিরিয়ালে কাজ করেছেন । তিনি সাধারনত বউ কথা কও সিরিয়ালের মাধ্যমে দর্শক মহলে পরিচিতি লাভ করেন । 

পিতামাতা ও বাল্য জীবন;

মানালি দে কলকাতার মেয়ে । জন্ম থেকেই তিনি কলকাতায় থাকেন। তার পিতার নাম হল নিতাই দে ও মাযের নাম হল মনীষা দে । মানালি দে তার পিতা মাতার একমাত্র সন্তান । তার ডাকনাম হল মানা । 

মানালি দে ও তার মা
মানালি দে ও তার মা 



মানালি দে ও তার বাবা
মানালি দে ও তার বাবা 

জন্মস্থান ও বর্তমান ঠিকানা 

মানালি দে ১৯৯০ সালের ৬ ই মে তারিখে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন । বর্তমানে তিনি কলকাতা , পশ্চিমবঙ্গ , ভারতে বসবাস করেন । মানালি দে অক্সফোর্ড হাউস থেকে মাধ্যমিক এবং কাকুরগাছি ওপেন বোর্ড আর্মিত একাডেমী থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন । তিনি স্নাতক পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন বলে জানা যায় । 

শারীরিক গঠন 

মানালি দে র শরিলের গঠন হল - রোগা । তার গায়ের রং ফর্সা , চুলের  হল কালো , চোখের রং কালো । তার বর্তমান বয়স হল ৩৩ বছর , বর্তমান ওজন ৫৫ কেজি । তার উচ্চতা হল ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি । 

প্রেম ও বিবাহ 

মানালি দে ২০১২ সালে সপ্তক ব্যানার্জির সাথে বিবাহ করেন । পরে তাদের সম্পর্কের অবনতি হয় এবং ২০১৬ সালে তাদের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ হয় । তিনি পুনরায় ২০২০ সালে অভিমুন্য মুখার্জীর  সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন । বর্তমানে  তাদের একটি সন্তান রয়েছে এবং তার সুখেই রযেছে । 
মানালি দে ও অভিমুন্য মুখার্জী
অভিমুন্য মুখার্জী 

মানালি দে ও সপ্তক ব্যানার্জী
সপ্তক ব্যানার্জী 

পছন্দ ও অপছন্দ 

মানালি দে অভিনয় , ভ্রমণ ও নাচ করতে খুব পছন্দ করেন । তার প্রিয় রং হল গোলাপী , প্রিয় খাবার বিরিয়ানী , প্রিয় নায়ক হল আমির খান, প্রিয় নায়িকা হল কাজল। 

কর্ম জীবন 

মানালি দে শিশু শিল্পী হিসাবে তার কেরিয়ার জীবন শুরু করেন। তার প্রথম চলচিত্র হল কালী আমার মা । চলচিত্র দিয়ে তার কেরিয়ার জীবন শুরু হলেও তিনি পরিচিতি লাভ করেন বাংলা টিভি সিরিয়ালের মাধ্যমে । নায়িকা হিসাবে তার প্রথম সিরিয়াল হল বউ কথা কও । তার পর তিনি যে সব সিরিয়ালে অভিনয় করেছেন সেগুলি হল নীড় ভাঙা ঝড়, মোহনা , জয় কালী কলকাতাওয়ালী , জামাই রাজা , নক্সী কাথা , ধুলোকনা , সখী , ভুলে যেওনা প্লিস । বর্তমানে তিনি কার কাছে কই মনের কথা সেরিয়ালে কাজ করছেন । সিরিয়াল ছাড়াও তিনি একাধিক সিনেমায় কাজ করেছেন সেগুলি হল কালী আমার মা, রাজদ্রোহ , অচিন পাখি, স্থানীয় সংবাদ, প্রাক্তন, মহানায়ক, ভুতু, গোত্র, অডভেঞ্চার অফ জোজো , লক ডাউন, নিমকি ফুলকি, নিমকি ফুলকি ২ । 

৩০.১০.২৩

Titiksha Das lifestyle & biography.

অভিনেত্রী তিতিক্ষা দাসের জীবনী 

Titiksha Das lifestyle & biography
তিতিক্ষা দাস 

তিতিক্ষা দাস হল একজন ভারতীয় বাঙালি অভিনেত্রী যিনি মূলত বাংলা সিরিয়ালে কাজ করেন । মাত্র ১৯ বছর বয়স থেকে তিনি বাংলা সিরিয়ালে লিড চরিত্রে অভিনয় করছেন । তিনি কালার বাংলায় দত্ত & বৌমা সিরিয়ালের মধ্য দিয়ে অভিনয় জীবন শুরু করেন । এই সিরিয়ালে তিনি প্রধান চরিত্র মুকুটের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন । তিতিক্ষা দাস বর্তমানে জি বাংলায় ইচ্ছে পুতুল সিরিয়ালের প্রধান চরিত্র মেঘের ভূমিকায় অভিনয় করছেন । 

কর্ম জীবন 

তিনি ২০২১ সালে কালার বাংলার দত্ত & বৌমা সিরিয়াল দিয়ে কর্ম জীবন শুরু করেন । তারপর ২০২২ সালে জয় জগন্নাথ সিরিয়ালে কাজ করেছেন । বর্তমানে তিনি জি বাংলার ইচ্ছে পুতুল সিরিয়ালে মেঘের ভূমিকায় অভিনয় করছেন । 

জন্মস্থান ও ঠিকানা 

তিতিক্ষা দাস ১২ জানুয়ারি ২০০২ সালে উত্তর ২৪ পরগণা জেলার দুত্তপুকুরে জন্মগ্রহণ করেছেন । তবে তিনি বর্তমানে কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারতে বসবাস করেন । 

Titiksha Das lifestyle & biography
তিতিক্ষা দাসের মা 


পরিবার 

তিতিক্ষা দাসের বাবার নাম হল চন্দন দাস । তার মাযের নাম হল শুক্লা দাস । তিতিক্ষা দাস বর্তমানে সিঙ্গেল রয়েছেন । তবে কারো সাথে প্রেম করছেন কিনা জানা যায়নি । 

বিদ্যালয় ও শিক্ষা 

তিনি দত্তপুকুরের একটি বিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক শিক্ষা নিয়েছেন । তবে বিদ্যালয়ের নাম জানা যায়নি । বর্তমানে তিনি কলেজে পড়াশোনা করছেন বলে জানা গিয়েছেন । 

শারীরিক গঠন  

তার শরিলের ধরণ - রোগা , শারীরিক মাপ - ৩০/২২/৩০ , তার উচ্চতা ৫ '৩ ", ওজন ৫৫ কেজি , গায়ের রং ফর্সা , চুলের রং কালো , চোখের রং কালো , ধর্ম -হিন্দু , জাতীয়তা -ভারতীয় । 

পছন্দ 

তিনি নাচ করতে ভালোবাসেন। তার পছন্দের নায়ক হল দেব। পছন্দের নায়িকা হল শ্রাবন্তী ও কোয়েক । প্রিয় রং -কালো ,হলুদ । প্রিয় খেলা - রাকেত ,ফুটবল । তিনি ফুচকা ও মোমো খেতে পছন্দ করেন । তার প্রিয় ভ্রমণস্থান হল দুবাই । 

১৫.৫.২২

বেলাশুরু ছবির টাপাটিনি ভাইরাল

 

Monami Ghosh

ছায়াছবির হোক বা অন্য যেকোন গান  যদি পছন্দ হয় শ্রোতাদের তাহলে সামাজিক মাধ্যমের দৌলতে  ছেয়ে যায় নেট দুনিয়ায়। যেমন কিছু দিন আগে কাচা  বাদাম গানটি ভাইরাল হয়েছিল। আবার তেমনি ভাইরাল হতে চলেছে টাপাটিনি গান। যেটি "বেলাশুরু" ছবির গান। এই গান মুক্তি পাওয়ার পর  জনপ্রিয়তার শীর্ষে। রিল  সর্বত্র দুনিয়ায় ভিডিও বানানোর জন্য নেটিজেনদের নতুন পছন্দের গান "টাপাটিনি"। 

Smart jodi

এই গানের তালে আনেক তারকারাই পা মিলিয়েছেন। এখন এই তালে নাচার চ্যালেঞ্জ জানালেন মোনামী ঘোষ জীতকে। জীবের স্মার্ট জোড়ীর  মঞ্চে দেখা যাবে মোনামী ঘোষ সহ বেলা শুরুর পুরো টিমকে। ১৫ মে স্মার্ট জোড়ীর মঞ্চে জীতকে  চ্যালেঞ্জ জানাতে দেখা যাবে মোনামী ঘোষ কে। সেখানে মোনামী ঘোষ ও ইমন চক্রবর্তীর সঙ্গে টাপাটিনি গানে পা মেলাতে দেখা যাবে সুপারস্টার জীতকে। ১৫ মে স্মার্ট জোরিতে দেখা যাবে বেলা শুরুর বিশেষ পর্ব। 


Belashuru

টাপাটিনি হল বীরভূমের লোক গান। যা বেলাশুরু ছবির মাধ্যমে দর্শকদের মনে রাজত্ব করছে। টাপাটিনি গানে সুর দিয়েছেন অনিন্দ্য চট্টপাধ্যায়। গানটি গেয়েছেন ইমন চক্রবর্তী, উপালি চট্টপাধ্যায় ও খ্যাপা। ২০ মে মুক্তি পাবে বেলাশুরু ছবিটি। এই ছবিতে শেষ বারের মতো অভিনয় করতে দেখা যাবে সৌমিত্র চট্টপাধ্যায়কে। 

২৮.৮.২১

নুসরত জাহানের খবর। মা হলেন নুসরত জাহান।

সন্তানের মা হলেন নুসরত


 পুত্রসন্তানের জন্ম দিলেন নুসরত জাহান। কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে 25 শে বুধবার ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। নবজাতক এবং মা আপাতত ভাল আছেন। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা ৪৫-এ ছেলের জন্ম দিয়েছেন নুসরত। নবজাতকের ওজন ২.৯ কেজি। মায়ের সঙ্গেই রয়েছে সন্তান।

সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় তাঁর ইচ্ছে অনুসারে নুসরতের সবথেকে কাছের মানুষ যশ দাশগুপ্ত তাঁর সঙ্গী ছিলেন। অন্তঃসত্ত্বা থাকাকালীন হবু মায়ের সব দায়িত্ব নিয়েছিলেন যশ। কিন্তু নুসরত নিজে এই বিষয়ে নিয়ে মুখ খোলেননি।


মা হওয়ার এই পর্যায়ে মহিলাদের অধিকার বুঝে নেওয়ার লড়াইয়ে সামনের সারিতে এসে দাঁড়িয়েছেন নুসরত। ব্যঙ্গ, বিদ্রুপ, ঘৃণার প্রবল বাণের মুখে জীবনের লড়াইয়ের কথা জানিয়েছিলেন তিনি। তাঁর প্রাক্তন সহবাস সঙ্গী নিখিল জৈনের নাম না করে তিনি বলেছিলেন, দাম্পত্য বিষাক্ত হতে শুরু করলে সেখান থেকে বেরিয়ে আসা উচিত।

দীর্ঘ বিতর্কের পথ পেরিয়ে পুত্রসন্তানের মা হলেন তিনি। যশ দাশগুপ্ত সঙ্গে থাকলেও পুত্রসন্তানের বাবা কে, সে কথা আজও প্রকাশ্যে আসেনি। এই প্রসঙ্গে আনন্দবাজার অনলাইন নুসরতের প্রাক্তন নিখিল জৈনকে যোগাযোগ করলে তিনি বললেন, ‘‘আমি জানি নুসরতের ছেলে হয়েছে। কিন্তু নুসরতকে আমি এ নিয়ে আলাদা করে ফোন বা যোগাযোগ করতে চাই না। ওর সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই। তবে কামনা করি, সুস্থ থাকুক ছেলে, সুন্দর করে বড় হয়ে ওঠুক। অনেক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।’’

নিখিল এবং নুসরত। এই দুই নাম নিয়ে জলঘোলা চলছে গত আড়াই মাস ধরে। তাঁরা এক ছাদের তলায় থাকেন না ২০২০ সালের নভেম্বর মাস থেকে। নিখিলের নাম না করে ৯ জুন নুসরত একটি বিবৃতি জারি করেন। যেখানে নিখিলের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের সমীকরণ নিয়ে নুসরত লিখেছিলেন, ‘নিখিলের সঙ্গে আমি সহবাস করেছি। বিয়ে নয়। ফলে বিবাহ-বিচ্ছেদের প্রশ্নই ওঠে না।’ তার পর পাল্টা বিবৃতি জারি করে নিখিল বলেছিলেন, ‘‘আদালতে দেখা হবে।’

নুসরতের মতে, সমাজের চোখরাঙানির ভয়ে প্রতিবাদ না করলে নিজে ভাল থাকা যাবে না। নিজের পছন্দ আর ইচ্ছেকেই যে প্রত্যেক মহিলাকে প্রাধান্য দিতে হবে, এই কথাই বার বার নেটমাধ্যমে বলতে চেয়েছেন নুসরত। তবে তাঁর সন্তানের পিতৃপরিচয় নিয়ে তিনি কোনও দিন মুখ খোলেননি।

নুসরতের অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার প্রসঙ্গে নিখিল আনন্দবাজার অনলাইনকে জানিয়েছিলেন তিনি এই বিষয়ে কিছুই জানেন না। তিনি বলেন,"নুসরতের সঙ্গে দীর্ঘ দিন আমার কোনও সম্পর্ক নেই। এর থেকেই স্পষ্ট হয়ে যায় যে এই সন্তান আমার নয়।” তবে তাঁর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠমহল থেকে জানা গিয়েছে এই সন্তানের বাবা অভিনেতা যশ দাশগুপ্ত।

অন্তঃসত্ত্বা প্রসঙ্গে নুসরত বলেছিলেন, ‘‘মাতৃত্ব আশীর্বাদ, সেটা অস্বীকার করার জায়গা নেই, কিন্তু নিজের শরীর ও মন প্রস্তুত না হলে মা হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত নয়।’’




২৩.৬.২১

Akshay kumar net Worth 2021 অক্ষয় কুমারের মোট সম্পত্তি

Bollytollyblast

 1967 সালে পাঞ্জাবের অমৃতসরে জন্মগ্রহণ করেন অক্ষয় কুমার। সবাই তাকে অক্ষয় কুমার নামে জানলেও তার আসল নাম রাজীব হরি ওম ভাতিয়া। 1991 সালে ‘সৌগন্ধ’ সিনেমা দিয়ে বলিউডে তার অভিষেক। তারপর একের পর এক হিট ছবি দিতে থাকেন তিনি ইন্ডাস্ট্রিকে। জীবনে নানা বাধা সত্বেও ভেঙে পড়েননি তিনি। সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন। হয়ে উঠেছেন বলিউডের খিলাড়ি। একটি সিনেমার জন্য 45 কোটি টাকা এবং একটি বিজ্ঞাপনের জন্য 6 থেকে 7 কোটি টাকা চার্জ করেন তিনি। বছরে প্রায় চার থেকে পাঁচটি ছবিতে তাকে অভিনয় করতে দেখতে পাওয়া যায়। মুম্বাইয়ের জুহু এলাকায় তার বাংলোটি প্রাসাদের থেকে কোন কম নয়। তার মূল্য 80 কোটি টাকা। এছাড়া কানাডাতে একটি বাংলো রয়েছে যার দাম 125 কোটি টাকা।এছাড়া গোয়া, টোরন্ট, কেপটাউন ও মুম্বাইয়ের আন্ধেরিতে রয়েছে তার বাংলো। বাড়ির পাশাপাশি সাতটি বিলাসবহুল গাড়ি রয়েছে তার এবং বড় বড় কোম্পানির বাইক ও রয়েছে তার কাছে। খিলাড়ি প্রায় সব মিলিয়ে 1870 কোটি টাকার মালিক। তিনি বলিউডের নামকরা সেলিব্রিটিদের মধ্যে একজন যার নিজস্ব প্লেন রয়েছে। যার এই প্রাইভেট জেট প্লেনের দাম 260 কোটি টাকা।